1. admin@narsingdirkanthosor.com : admin :
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ০৬:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
পলাশে কলাবাগান থেকে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহের পরিচয় মিলেছে ঘোড়াশাল-পাঁচদোনা সড়কে তিনগাড়ির ত্রিমুখী সংঘর্ষে আহত যুবকেরও মৃত্যু পলাশে বিএনপির শোডাউনকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩ বেলাব-মনোহরদী আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী জুয়েলের গণসংযোগ দেশে চব্বিশ ঘন্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ২৪৯ জন হাসপাতালে ভর্তি, একজনের মৃত্যু পলাশে আন্তর্জাতিক প্রবীণ নির্যাতন প্রতিরোধ সচেতনতা দিবসে র‍্যালী ও সভা অনুষ্ঠিত পাঁচদোনা-ঘোড়াশাল সড়কে তিন গাড়ির সংঘর্ষ, নিহত ১ শিশু, আহত ১০ মাধবদীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে সাবেক চেয়ারম্যানের ছোট ভাইয়ের মৃত্যু পলাশে কলাবাগান থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার ঈদের ছুটিতে মির্জানগর ইউনিয়ন মডেল স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে সন্তোষজনক সেবা প্রদান

মুক্তি পেলেন সাবেক বিডিআরের ২৭ সদস্য, স্বজনদের চোখে আনন্দ অশ্রু

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫
  • ৯৯ বার
Oplus_131072

ডেস্ক রিপোর্ট : ২০০৯ সালের পিলখানা ট্র্যাজেডি–সম্পর্কিত বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন ২৭ সাবেক বিডিআর সদস্য। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) সকাল ১০টার পর পর্যায়ক্রমে তারা মুক্তি পান। কারাগার ফটকে স্বজনরা দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর প্রিয়জনকে ফিরে পেয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন। তাদের কেউ কেউ কান্নায় ভেঙে পড়েন, কেউ আবার চেপে রাখা উচ্ছ্বাসে জড়িয়ে ধরেন প্রিয়জনকে।

এর আগে গত সোমবার (১৩ মে) ঢাকার কেরানীগঞ্জে অবস্থিত কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থাপিত বিশেষ আদালত ৪০ জন আসামির জামিন মঞ্জুর করেন। ওই জামিনপ্রাপ্তদের মধ্যে বৃহস্পতিবার ৫ জন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-১ থেকে, ১০ জন পার্ট-২ থেকে এবং ১১ জন হাইসিকিউরিটি কারাগার থেকে মুক্তি পান। আরও একজন বিডিআর সদস্য মঙ্গলবার জামিনে মুক্তি পেয়েছিলেন।

কারা সূত্র জানায়, জামিনের কাগজপত্র মঙ্গলবার বিকেলে কারাগারে পৌঁছালে যাচাই-বাছাই শেষে বৃহস্পতিবার তাদের মুক্তি দেওয়া হয়। এ নিয়ে বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় এখন পর্যন্ত মোট ২১৮ জন জামিনে মুক্তি পেলেন। এর মধ্যে অনেকেই আগে হত্যা মামলায় খালাস পেয়েছিলেন।

প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তরে সংঘটিত হয় ভয়াবহ বিদ্রোহ। এতে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনের প্রাণহানি ঘটে। ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে দুটি মামলা দায়ের হয়—একটি হত্যা, অন্যটি বিস্ফোরক আইনে।

হত্যা মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ১৬০ জনকে যাবজ্জীবন, এবং ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। ২৭৮ জন খালাস পান। মামলাটি বর্তমানে আপিল বিভাগে শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে। অন্যদিকে বিস্ফোরক মামলায় এখনও সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে। মামলার সাক্ষী রয়েছেন ১,৩৪৪ জন।

আরো খবর..
© নরসিংদীর কন্ঠস্বর
Developed By Bongshai IT