ফারদিন হাসান দিপ্ত, নিজস্ব প্রতিবেদক : গত ৫ আগষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গণঅভ্যুত্থানে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পলায়নের পর সারা দেশের মতো নরসিংদীর পলাশের বিভিন্ন দেয়ালে দেয়ালে গ্রাফিতির মাধ্যমে শহীদদের স্মরণীয় করে রেখেছিলেন ছাত্র জনতা। পলাশের কয়েকটি স্থানে সেই গ্রাফিতির উপর ভুলবশত মরহুম আবদুল মোমেন খানের মৃত্যুবার্ষিকীর পোস্টার লাগানো হয়।
যা দেখে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ছাত্র জনতার একটি অংশ। যা নজরে আসে প্রয়াত আবদুল মোমেন খানের সুযোগ্য পুত্র, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য সাবেক এমপি ও মন্ত্রী ড. আবদুল মঈন খানের। তাৎক্ষণিক এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন ড. আবদুল মঈন খান।
ড. আবদুল মঈন খানের নির্দেশে সাথে সাথে ব্যবস্থা গ্রহণ করেন ঘোড়াশাল পৌরসভা বিএনপি সিনিয়র সহ সভাপতি আলম মোল্লা। তিনি তাৎক্ষণিক নেতাকর্মীদের নিয়ে সেই পোস্টার অপসারণ সহ গ্রাফিতির উপর লাগানো অন্যান্য পোস্টার অপসারণ করেন।
এসময় ঘোড়াশাল বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি আলম মোল্লা গ্রাফিতির উপর পোস্টার লাগানোর বিষয়ে সতর্ক করেন। তিনি বলেন, গত ৫ আগষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে স্বেরাচারী সরকারের পতন হয়। যা ছাত্র জনতা গ্রাফিতির মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। ছাত্র জনতার গ্রাফিতিতে সকল প্রকার পোষ্টার লাগানো নিষিদ্ধ করেন তিনি।