1. admin@narsingdirkanthosor.com : admin :
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ০৫:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
পলাশে কলাবাগান থেকে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহের পরিচয় মিলেছে ঘোড়াশাল-পাঁচদোনা সড়কে তিনগাড়ির ত্রিমুখী সংঘর্ষে আহত যুবকেরও মৃত্যু পলাশে বিএনপির শোডাউনকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩ বেলাব-মনোহরদী আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী জুয়েলের গণসংযোগ দেশে চব্বিশ ঘন্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ২৪৯ জন হাসপাতালে ভর্তি, একজনের মৃত্যু পলাশে আন্তর্জাতিক প্রবীণ নির্যাতন প্রতিরোধ সচেতনতা দিবসে র‍্যালী ও সভা অনুষ্ঠিত পাঁচদোনা-ঘোড়াশাল সড়কে তিন গাড়ির সংঘর্ষ, নিহত ১ শিশু, আহত ১০ মাধবদীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে সাবেক চেয়ারম্যানের ছোট ভাইয়ের মৃত্যু পলাশে কলাবাগান থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার ঈদের ছুটিতে মির্জানগর ইউনিয়ন মডেল স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে সন্তোষজনক সেবা প্রদান

রায়পুরায় নিখোঁজের ৫ দিন পর ট্রলার চালকের হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

নিজস্ব প্রতিবেদক | নরসিংদীর কন্ঠস্বর
  • প্রকাশিতঃ সোমবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ২৯৩ বার
Oplus_131072

নিজস্ব প্রতিবেদক : নরসিংদীর রায়পুরায় নিখোঁজের ৫ দিন পর হাবি মিয়া (৪৫) নামে এক ট্রলার চালকের হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ-পুলিশ। রোববার (২৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় উপজেলার নিলক্ষা ইউনিয়নের মেঘনা নদী থেকে লাশটি উদ্ধার করে করিমপুর নৌ ফাঁড়ি পুলিশ।

নিহত হাবি মিয়া (৪৫) নরসিংদী সদর উপজেলার আলোকবালী ইউনিয়নের মুরাদনগর গ্রামের মালেক মিয়ার ছেলে এবং পেশায় একজন ট্রলার চালক ছিলেন। রাতে মুঠোফোনে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছে করিমপুর নৌ-ফাঁড়ির ইনচার্জ সুব্রত কুমার পোদ্দার।

এর আগে গত ২১ জানুয়ারি নরসিংদী সদর থানায় হাবি মিয়ার নিখোঁজের বিষয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ভুক্তভোগীর মামাতো ভাই নায়েব আলী মিয়া।

পুলিশ ও ভুক্তভোগীর পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত ২১ জানুয়ারি সকাল ৯ টায় ট্রলার নিয়ে বের হওয়ার পর নিখোঁজ হয় হাবি মিয়া। ঐদিন তার ব্যবহৃত ট্রলারটি পাওয়া গেলেও তিনি নিখোঁজ ছিলেন। ৫ দিন পর রোববার সন্ধ্যায় হাত-পা বাঁধা অবস্থায় নিলক্ষা গ্রাম সংলগ্ন মেঘনা নদীতে তার লাশ ভেসে ওঠে। পুলিশ লাশ উদ্ধার করার পর পরিবারের সদস্যরা তাকে শনাক্ত করেন। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি নরসিংদী সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।

ভুক্তভোগীর মামাতো ভাই নায়েব আলী মিয়া গণমাধ্যমে বলেন, “গত ৫ আগস্টের পর আওয়ামী দোসরা প্রশাসনের হাত থেকে বাঁচার জন্য এলাকা ছেড়ে চলে যায়। আমি আলোকবালী ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক পদে আছি। আমার সাথে রাজনৈতিক মতবিরোধের ফলে আমার ভাইকে খুন করে থাকতে পারে। আমরা আশাবাদী পুলিশ হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করে বিচার নিশ্চিত করবেন।”

করিমপুর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সুব্রত কুমার পোদ্দার মুঠোফোনে সাংবাদিকদের বলেন, “লাশের পায়ে রশি দিয়ে বাঁধা ছিলো, মাথার পিছনে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।প্রাথমিকভাবে এটি একটি হত্যাকাণ্ড মনে হয়েছে। ভুক্তভোগীর পরিবার হতে এখনও মামলা দায়ের করেনি। মামলা দায়েরের পর পরবর্তী প্রয়োজনীয় আইনী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
###

আরো খবর..
© নরসিংদীর কন্ঠস্বর
Developed By Bongshai IT