1. admin@narsingdirkanthosor.com : admin :
শনিবার, ১৭ মে ২০২৫, ০৫:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
পলাশে দিনমজুরকে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত গ্রেপ্তার ঘোড়াশালে ট্রাকের চাপায় যুবক নিহত, চালক আটক গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায় দ্রুত জাতীয় নির্বাচন: ড. আব্দুল মঈন খান ফারাক্কা বাঁধ বাংলাদেশের জন্য মরণফাঁদ: মঈন খান জুলাইয়ের নামে দোকান খুলে ব্যবসা করলে প্রতিহত করতে হবে : নরসিংদীতে ভিপি নুর বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪৭ হাজারের বেশি হজযাত্রী মুক্তি পেলেন সাবেক বিডিআরের ২৭ সদস্য, স্বজনদের চোখে আনন্দ অশ্রু নরসিংদী-১ আসনে জামায়াতের এমপি প্রার্থী ইব্রাহিম ভূঁইয়া নতুন প্রজন্মরাই আগামী দিনে দেশ পরিচালনা করবে: মঈন খান ঘোড়াশালের প্রবেশ মুখে সড়কের বেহাল দশা, দুর্ভোগ চরমে

পলাশে ৩৩ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নেই, পাঠদান ব্যাহত

নিজস্ব প্রতিবেদক | নরসিংদীর কন্ঠস্বর :
  • প্রকাশিতঃ রবিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২২
  • ২৬৬ বার

নিজস্ব প্রতিবেদক : নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ৬৪ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৩৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়েই নেই প্রধান শিক্ষক। সহকারী শিক্ষকেরা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে বলে অভিযোগ অভিভাবকদের। ১৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক চলতি দায়িত্বে রয়েছেন বলে জানান উপজেলা শিক্ষা অফিস।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস বলছে, সরকারি নিয়োগের মাধ্যমে এসব পদ পূরণ করতে হবে অথবা প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দিতে হবে। এ ছাড়া প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের ক্ষেত্রে তাঁদের কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্র মতে উপজেলার ৪টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় ৬৪টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে ৩৩টি প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য আছে।

উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর এলাকার করতেতৈল, চরসিন্দুর ইউনিয়নের আলীনগর, সুলতানপুর ও ডাঙ্গা ইউনিয়নের খিলপাড়া, তালতলা, কেন্দুয়াব, জয়নগর এবং চলনা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঘুরে জানা যায়, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের অভাবে চূড়ান্তভাবে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম।

কয়েকজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জানান, যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক নেই, সেসব প্রতিষ্ঠানে সহকারী শিক্ষক দায়িত্ব পালন করছেন। সেই সহকারী শিক্ষকেরা প্রশাসনিক কাজ করতে গিয়ে ক্লাসে নিয়মিত অংশ নিতে পারেন না। এতে বাকি শিক্ষকদের ওপর চাপ পড়ছে এবং কোনোমতে চলছে শিক্ষা কার্যক্রম।

তা ছাড়া অনেক সহকারী শিক্ষকেরা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের তেমন মূল্যায়ন না করায় চরমভাবে পাঠদান কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন কেউ কেউ।

চরসিন্দুরের চলনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাতজন শিক্ষকের স্থলে চারজন ও আলীনগর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছয়জন শিক্ষকের স্থলে তিনজন শিক্ষক দায়িত্ব পালন করছে। উপজেলার প্রায় বেশ কয়েকটি প্রাথমিক বিদ্যালয়েই শিক্ষকের সংকট রয়েছে। ফলে শিক্ষা কার্যক্রম চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

পলাশ উপজেলার সহকারী শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ জহুরুল ইসলাম জানান, ৩৩টি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নেই। তবে ১৫ টি স্কুলে প্রধান শিক্ষক চলতি দায়িত্বে রয়েছেন। সরকারি নিয়োগের মাধ্যমে এসব পদ পূরণ করতে হবে অথবা প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দিতে হবে। এ ছাড়া প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের ক্ষেত্রে তাঁদের কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই বলে জানান তাঁরা।

আরো খবর..
© নরসিংদীর কন্ঠস্বর
Developed By Bongshai IT