1. admin@narsingdirkanthosor.com : admin :
সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
খোকা : আমীর হামজা (রাসকিন আহমেদ জুয়েল) নরসিংদীর রায়পুরায় দুই কাভার্ডভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ, গুরুতর আহত ২  বেলাবতে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ওসির মতবিনিময় গর্ভবতী মায়ের অপুষ্টিতে ভোগা শিশুর মেধা বিকাশে অন্তরায় তেমনি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সফলতায়ও : আমির হামজা মনোহরদীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, গাড়িতে অগ্নিসংযোগ, আহত ২৫ পলাশে শিশু হত্যার অভিযোগে যুবকের যাবজ্জীবন ত্যাগী নেতা মাসুদ রানাকে আগামীদিনে মূল্যায়ন করবে বেলাব উপজেলাবাসী পলাশে হাটবাজার পরিচালনা নিয়ে শিক্ষার্থীও বিএনপির সংঘর্ষ, আহত ২০ পলাশে কীটনাশকের দোকানে আগুন, ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি নরসিংদীর নতুন সিভিল সার্জন ডা. আমিরুল হক

রায়পুরায় সংঘর্ষে ৬ জন নিহত: বিচার দাবীতে সহপাঠী ও স্বজনদের মানববন্ধন

এম আজিজুল ইসলাম | নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৪
  • ৯০ বার

এম আজিজুল ইসলাম, নিজস্ব প্রতিবেদক : নরসিংদীর রায়পুরায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের রক্তক্ষয়ী টেটা যুদ্ধে গুলি ও টেটাবিদ্ধ হয়ে ৬ জন নিহত হয়েছে। ঘটনার এক সপ্তাহ পর বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) নিহত ৬ ব্যাক্তির হত্যাকারীদের বিচার দাবীতে রায়পুরা থানার প্রধান গেইটের সামনে ছাত্র জনতার ব্যানারে মানববন্ধন করা হয়েছে। এতে অংশ নিয়েছে নিহতের স্বজন ও সায়দাবাদ স্কুলের ছাত্ররা।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) রায়পুরা উপজেলার সায়দাবাদ গ্রামের আইল্লার বাড়ি ও বালুরচর গ্রামের সাহেব বাড়ি মাঝে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে এক নারী ও স্কুল পড়ুয়া ছাত্র সহ ৬ জন নিহত হয়।

মানববন্ধনে দশম শ্রেনীর ছাত্র সাজিদ মিয়া বলেন, সায়দাবাদ স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্র জুনায়েদকে নৃশংসভাবে রাস্তায় গুলি করে হত্যা করেছে খুনিরা। অবিলম্বে হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও বিচার দাবী করে সে। নিহত আমির হোসেন ও বাদল মিয়ার ভাই বলেন, হত্যাকারীদের ভয়ে তারা বাড়িতে ঢুকতে পারতেছেনা। বাড়ি ঘরে হামলা ও ভাঙচুর সহ লুটপাট চলছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

এদিকে, রোববার (২৫ আগস্ট) দুপুরে রায়পুরা থানায় নিহত ফিরোজা বেগমের ভাই এরশাদ মিয়া ও নিহত আমির হোসেন ও বাদল মিয়ার ভাই ইকবাল বাদী হয়ে রায়পুরা থানায় দুটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। দুই মামলায় হানিফ মিয়া ওরফে হানিফ মাস্টারকে প্রধান আসামী করে ১৫০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়।

প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) গ্রামের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সায়দাবাদ গ্রামের আইল্লার বাড়ি ও বালুরচর গ্রামের সাহেব বাড়ির মাঝে সংঘর্ষ হয়। এ সময় আইল্লার বাড়ির হামলায় সাহেব বাড়ির ছয়জন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৫০ জন আহত হয়। নিহতরা হলেন, সায়দাবাদ গ্রামের ইসমাইল বেপারীর ছেলে আমির হোসেন (৬৫) ও বাদল মিয়া (৪৫), শাহীন মিয়ার ছেলে জুনায়েদ (১৬), বাঘাইকান্দি গ্রামের সাহাবুদ্দিনের স্ত্রী ফিরোজা বেগম (৩৫), আব্বাস আলীর ছেলে আনিস মিয়া (৩০) এবং একই এলাকার আসাবুদ্দিনের ছেলে সিদ্দিক (২৮)।

আরো খবর..
© নরসিংদীর কন্ঠস্বর
Developed By Bongshai IT